
ম.ই.মামুন বিদ্যুৎ, জ্বালাণী ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সহকারি সচিব। কেরাণীগঞ্জের যুব সমাজের অহংকার। উদীয়মান এই যুবক চাকরির পাশাপাশি রাজনীতিতেও সক্রিয় ভুমিকা রেখে ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক সুনাম সুখ্যাতি অর্জন করেছেন। তার মেধা যোগ্যতা,দক্ষতা ও বিচক্ষণতার কারনেই তিনি আজ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক। কেরাণীগঞ্জে পরিচালনা করছেন গ্রাজুয়েট সোসাইটি নামক একটি সেবামূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। কেরাণীগঞ্জের সব খবর সবার আগে কেরাণীগঞ্জের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে সম্পাদনা করছেন পাক্ষিক বুড়িগঙ্গা নামক একটি পত্রিকা। এলাকা ও এলাকাবাসীর প্রতি রয়েছে তার গভীর ভালোবাসা ও আন্তরিকতা। তাইতো দেশের এই চরম সংকটময় মূহুর্তে এলাকার অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছেন তিনি। করোনার লড়াইয়ে তিনি যেমন আছেন মাঠে-ময়দানে তেমনি আছেন আবার স্থানীয় দরিদ্র জনগনের পাশেও। তার এ ধরনের বিচক্ষণতাই তাকে সামনের সারিতে এনে দাড় করিয়েছে। সারা জিনজিরাতে তার চেয়ে অনেক বেশী সম্পদশালী লোকের অভাব নেই। কিন্তু এ ধরনের উদার মন মানসিকতা ক’জনের আছে। তিনি যখন দেখলেন যে,ঘাতকব্যাধি করোনার সংক্রমণ এড়াতে সরকার যখন নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে । হোম কোয়ারেন্টাইন কিংবা নিরাপদে থাকার নিমিত্তে অঘোষিত লকডাউন বা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সকল ধরনের ব্যবসা বাণিজ্য,কলকারখানা ও দোকানপাট। এতে করে কর্মহীন হয়ে বিপদে পরেছেন নিম্ন আয়ের মানুষেরা। তাই দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে এসব দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের সেবায় যে যার মত এগিয়ে আসছেন। ঠিক সেই মুহুর্তে তিনিও প্রসারিত করেছেন তার সেবার হাত দুখানি। স্থানীয় প্রায় দুই শতাধিক মানুষের খাদ্য সহায়তা হিসেবে প্রদান করছেন চাল, ডাল,আলু,পেয়াজ ও লবণ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ম.ই.মামুন বলেন, দেশের এই সংকটময় মূহুর্তে আমরা জনগনের পাশে এসে দাড়াতে চাই। আমরা চাই দলমত নির্বিশেষে কেরাণীগঞ্জের একটি মানুষও যেন একবেলাও অভুক্ত না থাকে। সে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে স্থানীয় সাংসদ বিদ্যুৎ,জ্বালাণী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নরুল হামিদ বিপু ও উপজলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ ইতিমধ্যেই তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে কেরাণীগঞ্জের ১২ টি ইউনিয়নের অন্তত ৫০ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী হিসেবে চাল, ডাল,তেল, আলু, পেয়াজ ও লবণ পৌঁছে দিয়েছেন। তাদের এ ধরনের খাদ্য সহায়তা আমাকে অনুপ্রাণীত করেছে। তাই আমিও স্ব-প্রোণিদিত হয়ে নিজ উদ্যোগে আমার এলাকার অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত কিছু মানুষের পাশে দাড়িয়ে তাদের সামান্যতম খেদমত করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। সমাজের বিত্তবানরাও যেন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসে সমাজপতিদের প্রতি এমন আহবান তার।